আসলে বিরোধী জোটের সূচনা তো বাংলার মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের হাত ধরেই। তাই এই মহারাষ্ট্রের শিবাজি পার্কের ঐতিহাসিক শপথগ্রহণ অনুষ্ঠানে আমন্ত্রণ করা হল বাংলার নেত্রীকে। সেখানে শপথ নেবেন শিবসেনার সুপ্রিমো উদ্ধব ঠাকরে। শপথ নেবেন দুই উপ-মুখ্যমন্ত্রীও। আর মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের উপস্থিতি সেখানে দীর্ঘ লড়াইয়ের বৃত্তকে পূর্ণ করবে। মারাঠা স্ট্রংম্যান শারদ পাওয়ারও অবশ্য তাই চান। একই অভিমত কংগ্রেসের অন্তর্বর্তী সভানেত্রী সোনিয়া গান্ধীর। আর এটা বেশি করে চান শিবসেনা প্রধানও। আঞ্চলিক রাজনৈতিক দলগুলিকে এককাট্টা করতে যখন মরিয়া হযে উঠেছিলেন বাংলার মুখ্যমন্ত্রী তখন দেখা করেছিলেন শিবসেনা প্রধান উদ্ধবের সঙ্গেও। তারপর কেটে গিয়েছে অনেকটা সময়। কিন্তু ভোলেননি উদ্ধব ঠাকরে। তাই তাঁর শপথ অনুষ্ঠানে মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় থাকবে না তা কী হয়। না তা যে হয় না, সেটা প্রমাণ করলেন নেত্রীকে ফোন করে আমন্ত্রণ করে বলে সূত্রের খবর। আর এই শপথ অনুষ্ঠানের মধ্যমণি হতে চলেছেন বাংলার মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়। ফাইল চিত্র।