কলকাতা

বাগুইআটি জোড়া খুন কাণ্ডে ধৃতদের ১৪ দিনের পুলিশি হেফাজত

বাগুইআটি অপহরণ এবং খুনের ঘটনায় ধৃত তিন সুপারি কিলার শামিম আলি, সাহিল মোল্লা ও দিব্যেন্দু দাসকে বুধবার পেশ করা হয় বারাসত আদালতে । সাংবাদিকদের নজর এড়াতে এদিন তাদের তড়িঘড়ি প্রিজন ভ‍্যান থেকে কোর্ট লকআপে নিয়ে যাওয়া পুলিশের তরফে। দুপুরের পর ধৃত ওই তিন সুপারি কিলারকে আদালতের সিজেএমের এজলাসে তোলা হলে বিচারক তিনজনকেই ১৪ দিনের পুলিশি হেফাজতে রাখার নির্দেশ দেন । এই ঘটনায় ধৃত অপর এক সুপারি কিলার অভিজিৎ বসুকে মঙ্গলবারই তোলা হয়েছিল বারাসত আদালতে। তাকেও ১৪ দিনের পুলিশি হেফাজতে রাখার নির্দেশ দিয়েছিলেন বিচারক। রাজ্য-রাজনীতি এখন তোলপাড় তোলপাড় বাগুইআটি জোড়া খুন কাণ্ড নিয়ে ৷ এ নিয়ে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্য়ায় সিআইডি তদন্তের নির্দেশ দিয়েছেন ৷ সেই নির্দেশানুযায়ী তদন্তে হস্তক্ষেপও করেছে সিআইডি ৷ অন্যদিকে, ‘সাসপেন্ড’ করা হয়েছে বাগুইআটি থানার আইসি কল্লোল ঘোষকে ৷ সে জায়গায় এদিন রাতের মধ্যেই বাগুইআটি থানায় এলেন নতুন আইসি ৷ এদিন রাত ৯টা নাগাদ তিনি বিধান নগর কমিশনারেটের এক উচ্চ পদস্থ আধিকারিক্যাল নেতৃত্বে বাগুইআটি থানার দায়িত্ব নেন। এর আগে বাগুইআটি থানার আইসি ছিলেন কল্লোল ঘোষ। কিন্তু বাগুইআটিতে দুই ছাত্রের রহস্য মৃত্যুর ঘটনায় তাকে ইতিমধ্যেই সাসপেন্ড করা হয়েছে। সঙ্গে সাসপেন্ড হয়েছেন এই ঘটনার আইও প্রীতম সিংহ।