রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স বেঙ্গালুরু: ১৮৭/৯ (জ্যাকস-৪১, পাতিদার- ৫২)
দিল্লি ক্যাপিটালস: ১৪০/১০
৪৭ রানে জয়ী রয়্যাল চ্যালেঞ্জার্স বেঙ্গালুরু
একের পর এক সহজ ক্যাচ ছেড়ে আরসিবি ব্যাটারদের রান করার সুযোগ করে দেন অক্ষর প্যাটেলরা। যার ফল ভুগতে হয় ক্যাপিটালসকে। আরসিবির কাছে হেরে খাদের কিনারায় চলে যায় দিল্লি। অথচ জিতলে আইপিএল ২০২৪-এর প্লে-অফের লড়াইয়ে বাড়তি অক্সিজেন পেত ক্যাপিটালস।দিল্লি চলতি মরশুমে তিনটি ম্যাচে স্লো ওভার-রেটের দায়ে পড়ায় এক ম্যাচে নির্বাসিত হন ক্যাপ্টেন ঋষভ পন্ত। তাই তিনি আরসিবির বিরুদ্ধে মাঠে নামতে পারেননি। তাঁর পরিবর্তে রবিবার দিল্লিকে নেতৃত্ব দিতে নামেন অক্ষর প্যাটেল। চিন্নাস্বামীতে টস-ভাগ্য সঙ্গ দেয় অক্ষরকে। তিনি টস জিতে হোম টিম আরসিবিকে শুরুতে ব্যাট করার আমন্ত্রণ জানান।আরসিবি নির্ধারিত ২০ ওভারে ৯ উইকেট হারিয়ে ১৮৭ রান সংগ্রহ করে। চিন্নাস্বামীতে ২০০ রান তাড়া করে জয় তোলাও খুব কঠিন নয়। তাই দিল্লির সামনে তারা বিরাট টার্গেট ঝুলিয়ে দেয়, এমনটা বলা যাবে না মোটেও। ঝোড়ো হাফ-সেঞ্চুরি করেন রজত পতিদার। তিনি ৩টি চার ও ৩টি ছক্কার সাহায্যে ৩২ বলে ৫২ রান করে সাজঘরে ফেরেন।২৯ বলে ৪১ রান করেন উইল জ্যাকস। তিনি ৩টি চার ও ২টি ছক্কা মারেন। ২৪ বলে ৩২ রান করে অপরাজিত থাকেন ক্যামেরন গ্রিন। তিনি ১টি চার ও ২টি ছক্কা মারেন। ১৩ বলে ২৭ রান করেন বিরাট কোহলি। তিনি ১টি চার ও ৩টি ছক্কা মারেন। ৭ বলে ৬ রান করেন ফ্যাফ ডু’প্লেসি। ৮ বলে ১৩ রান করেন মহীপাল লোমরোর। খাতা খুলতে পারেননি দীনেশ কার্তিক, স্বপ্নিল সিং ও মহম্মদ সিরাজ। করণ শর্মা করেন ৬ রান।দিল্লির হয়ে ২৩ রানে ২টি উইকেট নেন রসিখ সালাম। খলিল আহমেদ ৩১ রানে ২টি উইকেট দখল করেন। ১টি করে উইকেট নেন ইশান্ত শর্মা, মুকেশ কুমার ও কুলদীপ যাদব। উইকেট পাননি অক্ষর প্যাটেল।