ভারতের ছয় বিমানবন্দরের দায়িত্বের পরে এবার মুম্বই আন্তর্জাতিক বিমানবন্দরেরও দায়িত্ব নিল আদানি গোষ্ঠী। বিমানবন্দরের পরিকাঠামোর উন্নতি ও পরিষেবার দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে এই গোষ্ঠীকে। মঙ্গলবার এই ঘোষণার পরে বুধবার রাতে আদানি এন্টারপ্রাইজের চেয়ারম্যান গৌতম আদানি জানিয়েছেন, করোনা সংক্রমণের জন্য ভারতের বিমান পরিষেবায় যে সমস্যা হয়েছে, সেখান থেকে এই সেক্টরকে বের করে আনার জন্য যা যা সাহায্যের প্রয়োজন তা করতে তৈরি আছে আদানি গোষ্ঠী। আগামী দিনে সংস্থার লক্ষ্যের কথাও তুলে ধরেন তিনি। ভারতের অন্যতম বড় ও ব্যস্ত বিমানবন্দর এই মুম্বই আন্তর্জাতিক বিমানবন্দর। আদানি এন্টারপ্রাইজের একটি সংস্থা হল এই আদানি এয়ারপোর্টস। ইতিমধ্যেই ছ’টি বিমানবন্দরের পরিকাঠামোর উন্নতি ও পরিষেবার দায়িত্ব পেয়েছে এই সংস্থা। এই বিমানবন্দরগুলির মধ্যে আহমেদাবাদ, জয়পুর, গুয়াহাটির মতো বিমানবন্দর রয়েছে। এগুলি পর্যটনের কেন্দ্র। তাই এখানে প্রচুর যাত্রী চলাচল করেন। অবশ্য ইতিমধ্যেই এভাবে বিমানবন্দর বেসরকারি হাতে যাওয়ার বিরোধিতা করেছে কংগ্রেস-সহ একাধিক বিরোধী দল। রেলে, বিমান প্রভৃতি পরিষেবায় বেসরকারি বিনিয়োগের জন্য মোদি সরকারের সমালোচনা করেছে তাঁরা।
প্রতীকী ছবি।