৪র্থ দফার অন্তিম লগ্নে অধীর রঞ্জন চৌধুরীর মুখে শোনা গেল পুনর্নির্বাচনের কথা। ‘আমরা নির্বাচন কমিশনের কাছে রি-পোলের দাবি করবো। গুটিকয়েক বুথে আমাদের ভোট করতে দেওয়া হয়নি। ৯ থেকে ১০টি বুথে ছাপ্পা হয়েছে। মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় চাইছেন অধীর চৌধুরী হারুক বিজেপি জিতুক।’ তিনি আরও বলেন, ‘বেশিরভাগটাই শান্তি শৃঙ্খলায় ভোট হয়েছে। কেন্দ্রীয় বাহিনী থাকা সত্ত্বেও যাঁরা পুলিশের দালাল তাঁদের তো তাড়াতে পারেনি। এখানে আগে থেকে কিছু পুলিশ তৃণমূলের দালালি করবে বলে এসেছে। কিছু প্রিসাইডিং অফিসাররাও আছে।’বাহিনীর প্রশংসা শোনা গিয়েছে অধীরের মুখে, ‘কেন্দ্রীয় বাহিনীর প্রতিষেধক কাজে লেগেছে। আমি কেন্দ্রীয় নির্বাচন কমিশন ও কেন্দ্রীয় বাহিনীর প্রশংসা করছি। তাঁরা না থাকলে ভোট না হত না। রাজ্যের সিইও খুব ভাল অফিসার। এইরকম অফিসার পাওয়া যায় না।’ অনেকেই বলছেন, এবার বহরমপুরে তাঁর লড়াইটা অন্যবারের তুলনায় কঠিন৷ পাঁচ বার বহরমপুর থেকে ভোটে জেতা অধীররঞ্জন চৌধুরী অবশ্য এই সমস্ত রাজনৈতিক ব্যাখ্যা নিয়ে বিশেষ চিন্তিত নন৷ অধীর চৌধুরী বলেন, ‘আমাকে হারাতে সাম্প্রদায়িক রাজনীতি করা হচ্ছে। আপনাদের মূল উদ্যেশ্য অধীর চৌধুরীকে হারানো।মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় ভিতু মহিলা। উনি চ্যালেঞ্জ নিচ্ছেন না। ২০২৬- এ মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় থাকবেন না, এইটুকু আমি জানি।’