“বিজেপিশাসিত রাজ্যে করোনা বিশেষ নেই । বিরোধী রাজ্যে করোনা বাড়ছে । তাই তারা ভোট পিছোতে চাইছে । পশ্চিমবঙ্গ, মহারাষ্ট্র, দিল্লিতে করোনা বাড়ছে । উত্তরপ্রদেশে করোনা কম। ৫ রাজ্যের ভোট নিয়ে মন্তব্য বিজেপির সর্বভারতীয় সহ-সভাপতি দিলীপ ঘোষের। এক দলকে খুশি করতে ভোট কেন ? অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের প্রশ্নের উত্তরে দিলীপ বলেন, “করোনা সামলাতে পারছে না তো তারাই । এখানে তৃণমূল সব বন্ধ রাখলেও ভোট বন্ধ করছে না । কিন্তু কেন ? ক্ষমতা তাদের হাতেই । তবুও এই ফাঁকে ভোট করতে চাইছে ।”বিধাননগরে কন্টেনমেন্ট জোন ৷ তারপরও সেখানে ভোট ৷ সেই ইস্যুতে দিলীপ বলেন, “ভোট কাকে নিয়ে হবে ? কেউ লিফলেট নিতে চাইছেন না । কিন্তু ভোট হবে ৷ কী স্বার্থ ? কলকাতায় ভোটে লাইন না হলেও ভোট পড়ছে । এভাবেই বিধাননগরেও ভোট করা হবে ।”অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের ডায়মন্ডহারবারকে নিয়ে সিদ্ধান্তের কড়া ভাষায় আক্রমণ করে তিনি বলেন, “ডায়মন্ডহারবার কি রাজ্যের বাইরে ? গঙ্গাসাগরের জন্য চাপ পড়বে।” ২ মাস রাজনীতি নয়, অভিষেক বন্দ্যোপাধ্যায়ের এই বক্তব্যের উত্তরে দিলীপ বলেন, “আমরাও চাই বন্ধ থাকুক। অভিষেক না চাইলে তৃণমূল চায় কী করে ? তিনি লোক খুশি করতে বলছেন । উনি কখন পার্টির লোক, কখন ঘরের বুঝি না । মুখ্যমন্ত্রী কখন দলের আর কখন রাজ্যের বোঝা যায় না ।”নেতাই ইস্যুতে রাজ্যপালের টুইট নিয়ে দিলীপ বলেন, “বিরোধী দলনেতা অন্যতম শরিক । তিনি নেতাই যেতেই পারেন । কিন্তু বাধা দেওয়া হল কেন ? তৃণমূল হলে যেতে পারবেন। কিন্তু বিজেপি হলেই বাদ ৷”