তৃণমূল কংগ্রেস ও অভিষেক বন্দ্যোপাধ্য়াকে চোখাচোখা ভাষায় আক্রমণ করেছেন প্রাক্তন বিচারপতি অভিজিত গঙ্গোপাধ্যায়। পাল্টা সাংবাদিক সম্মেলন করে তাঁকে একপ্রকার অপদার্থ বিচারপতি বলেন তৃণমূল সাংসদ কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায়। তৃণমূল সাংসদ বলেন, বহুদিন ধরেই বলে আসছি অভিজিত গঙ্গোপাধ্যায় রাজনৈতিক পক্ষপাতদুষ্ট হয়ে বিচার করছেন। আজ সেটা প্রমাণিত। দীর্ঘদিন ধরে ওঁর রাজনৈচিত সংস্রব ছিল। তাই উনি নিজের রাজনৈতিক চিন্তাভবনা নিয়ে প্রতিটি মামলার নিস্পত্তি করেছেন। উনি যত মামলার রায় দিয়েছেন তার মধ্যে বেশিরভাগ মামলায় ডিভিশন বেঞ্চ কিংবা সুপ্রিমকোর্ট খারিজ করে দিয়েছে। দেখাতে পারবেন না, নিয়োগ মামলা ছাড়া আর কোনও মামলায় কোনও রিপোর্টেড জাজমেন্ট দিয়েছেন। জাজমেন্ট দেওয়ার যোগ্যতাই কোনওদিন ওঁর ছিল না। বিচারব্যবস্থার একটি কলঙ্ক হয়ে গিয়েছিলেন উনি। এদিকে প্রাক্তন বিচারপতিকে দুনম্বরি বলে কটাক্ষ করেন তৃণমূল সাংসদ তথা আইনজীবী কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায়। তাঁর দাবি, “এজলাসে বসে একেবারে রকবাজের ভাষায় কথা বলতেন। নিজের ইচ্ছে মতো কাজ না হলে যাকে যা খুশি বলতেন। নিজের মর্জিমাফিক কাজ করাতেন।” তিনি আরও বলেন, “এক বার সিবিআইয়ের দলকে নিজের বাড়িতে ডেকে পাঠিয়েছিলেন অভিজিৎ। দলে একজন স্বামী-স্ত্রী ছিলেন। তাঁদের নির্দেশ দিয়েছিলেন, মমতা-অভিষেককে গ্রেপ্তার করতে বলেছিলেন। তারা রাজি না হওয়ায় তদন্তকারীদের দল থেকে সরিয়ে দেওয়া হয়েছিল।” এদিকে প্রাক্তন বিচারপতিকে দুনম্বরি বলে কটাক্ষ করেন তৃণমূল সাংসদ তথা আইনজীবী কল্যাণ বন্দ্যোপাধ্যায়। তাঁর দাবি, “এজলাসে বসে একেবারে রকবাজের ভাষায় কথা বলতেন। নিজের ইচ্ছে মতো কাজ না হলে যাকে যা খুশি বলতেন। নিজের মর্জিমাফিক কাজ করাতেন।” তিনি আরও বলেন, “এক বার সিবিআইয়ের দলকে নিজের বাড়িতে ডেকে পাঠিয়েছিলেন অভিজিৎ। দলে একজন স্বামী-স্ত্রী ছিলেন। তাঁদের নির্দেশ দিয়েছিলেন, মমতা-অভিষেককে গ্রেপ্তার করতে বলেছিলেন। তারা রাজি না হওয়ায় তদন্তকারীদের দল থেকে সরিয়ে দেওয়া হয়েছিল।” এবার বাকি বিচারকরা ঠিক করবেন, তাঁকে রোল মডেল করবেন নাকি অন্যপথে চলবেন। তাঁর এই মন্তব্যের পালটা কুণালের দাবি, নিজের ইমেজ বিল্ডিং করতে অন্য বিচারকদের অপমান করছেন অভিজিৎ।