হরিয়ানায় গোষ্ঠী সংঘর্ষের আঁচ গড়াল শুক্রবার পর্যন্ত। সংঘর্ষের রেশে শুক্রবার গুরুগ্রামের ইসলাম সম্প্রদায়ের মানুষকে বাড়িতেই জুমার নমাজ পরার আহ্বান জানানো হয়েছে। হরিয়ানা সরকারের অবশ্য দাবি, পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে রয়েছে। তবে সংঘর্ষ এড়াতে শুক্রবারও পদক্ষেপ গ্রহণ করা হয়েছে। সোমবার হরিয়ানার নুহতে বিশ্ব হিন্দু পরিষদের সমাবেশ লক্ষ্য করে পাথর ছোঁড়া হয়। ২৫০০-এর বেশি মানুষ পার্শ্ববর্তী মন্দিরে আশ্রয় নেয়। সংঘর্ষ অগ্নিস্ফুলিঙ্গের মত ছড়িয়ে পড়ে। মসজিদে অগ্নিসংযোগ করা হয়। শতাধিক যানবাহন ভাঙচুর ও অগ্নিসংযোগ করা হয়। পার্শ্ববর্তী গুরুগ্রামেও বিক্ষোভের তাণ্ডব ছড়িয়ে পড়ে। সংঘর্ষে দুই হোম গার্ড, একজন ধর্মগুরু সহ ছয়জন মারা যান বলে জানা গিয়েছে। রাজ্যের অন্যান্য জেলায়ও সংঘর্ষের রেশ ছড়িয়ে পড়েছে।, নুহের পুলিশ প্রধানকে ইতিমধ্যেই ভিওয়ানি জেলায় বদলি করা হয়। তবে গোটা ঘটনায় ‘পরিকল্পিত ষড়যন্ত্রে’র আভাস দেখতে পাচ্ছে হরিয়ানা সরকার।