জেলা

এবার দুয়ারে ব্যাংক! মুখ্যমন্ত্রীর নির্দেশে ৭১০টি গ্রাম পঞ্চায়েতে কাস্টমার সার্ভিস পয়েন্ট

গ্রামীণ অর্থনীতিকে চাঙ্গা করতে হলে সব গ্রামে ব্যাঙ্কিং পরিষেবাকে পৌছে দেওয়ার পক্ষে বার বার মত ব্যক্ত করেছেন দেশের অর্থনীতিবিদরা। কিন্তু সরকারি বা বেসরকারি ব্যাঙ্ক চালু করতে হলে রিজার্ভ ব্যাঙ্কের অনুমতি লাগে। সেই নিয়মে কাটায় আটকে বহু বছর কাটিয়ে দিয়েছেন বাংলার ৭১০টি গ্রাম পঞ্চায়েত এলাকার বাসিন্দারা। কেননা ওই গ্রাম পঞ্চায়েতগুলিতে সরকারি বা বেসরকারি কোনও ব্যাঙ্কের শাখা ছিল না। আর তার জেরে ওই সব গ্রাম পঞ্চায়েতের মানুষের কাছে মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের চালু করা আর্থসামাজিক পরিষেবাগুলি পোউঁছে দিতেও অসুবিধা হচ্ছিল রাজ্য সরকারের। শেষে মুখ্যমন্ত্রীর নির্দেশেই ওই ৭১০টি গ্রাম পঞ্চায়েত এলাকার বাসিন্দাদের দুয়ারে ব্যাঙ্কিং পরিষেবা পৌঁছে দিতে উদ্যোগী হয় রাজ্যের সমবায় দফতর। এখন সেই দফতর থেকেই জানানো হয়েছে, ওই ৭১০টি গ্রামের বাসিন্দাদের দুয়ারে ব্যাঙ্কিং পরিষেবা পৌঁছে দিতে সেখানে খোলা হয়েছে কাস্টমার সার্ভিস পয়েন্ট (সিএসপি) যা গ্রাহক পরিষেবা কেন্দ্র হিসাবেও সুপরিচিত। ওই ৭১০টি গ্রাম পঞ্চায়েত সহ সারা রাজ্যে এই ধরনের মোট ২৬৩১টি গ্রাহক পরিষেবা কেন্দ্র খুলেছে রাজ্য সমবায় দফতর। কারণ গ্রাম উন্নত হলে শহরেও তার প্রভাব পড়ে।