জ্বলছে মণিপুর। অথচ কেন্দ্রের বিজেপি সরকার নির্বাক। মোদি-শাহরা ব্যস্ত কর্নাটকের ভোটে। গোষ্ঠী সংঘর্ষের কারণে ২৩ হাজার নাগরিক ঘরছাড়া হয়েছিল। তাদের উদ্ধার শুরু করেছে সেনা। পরিস্থিতি নজরে রাখতে স্পর্শকাতর এলাকায় ড্রোন উড়ছে। কারফিউ কয়েক জায়গায় শিথিল করে মানুষকে নিত্যপ্রযোজনীয় জিনিস কিনতে সাহায্য করা হয়। মেইতি ও কুকি, দুই সম্প্রদায়ের মধ্যে সংঘর্ষ শুরু হওয়ার পর প্রায় ৫৫ জনের মৃত্যু হয়েছে। এই সংখ্যা আরও বাড়তে পারে বলে মনে হচ্ছে। ১০ হাজার সেনা, আধাসামরিক বাহিনী ও পুলিশ মোতায়েন রাজ্য জুড়ে। বাংলার ডাক্তারি পড়ুয়াদের ফেরাতে ইতিমধ্যে রাজ্য সরকার সচিব পর্যায়ে নির্দেশ দিয়েছে। সোমবার থেকেই ফেরানোর কাজ শুরু হবে। স্থগিত হয়েছে মণিপুরে নিট পরীক্ষা। বন্ধ ইন্টারনেট। সেনা-জওয়ান থেকে পদস্থ আধিকারিকদের বাড়ি থেকে বেড় করে খুন করা হচ্ছে। রাজনৈতিক মহল থেকে রাষ্ট্রপতি শাসনের দাবি উঠেছে। লক্ষ্যণীয় বিষয় হল, অশান্ত মণিপুর নিয়ে কোনও রকম রাজনৈতিক উদ্যোগ নেই। বিজেপি সরকারের ব্যর্থতা চোখে পড়ছে। সমলোচনা রাজনৈতিক মহল জুড়ে।