দ্বিতীয় দফার ভোট দান শুরু হতেই উত্তপ্ত হয়ে ওঠল চোপড়া। এলাকার বাসিন্দাদের ভোটদানে বাঁধা দেওয়ার অভিযোগ দুষ্কৃতীদের বিরুদ্ধে। খবর করতে গিয়ে আক্রান্ত হন সাংবাদিকরাও। প্রতিবাদে ৩১ নম্বর জাতীয় সড়ক অবরোধ করে বিক্ষোভ দেখান স্থানীয়রা।
মিদ্দাপাড়ায় ১৫৯ নম্বর বুথ, দিঘির কলোনির ১৮০ নম্বর বুথ উত্তেজনা ছড়ায়। কেন্দ্রীয় বাহিনীর দাবিতে পুলিসকে ঘিরে বিক্ষোভ দেখাতে থাকেন তাঁরা। পরে পুলিস এবং বাহিনী
গিয়ে পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনে। আটক করা হয় অভিযুক্ত দুষ্কৃতীকে। তৃণমূলের অভিযোগ বিজেপির প্ররোচনায় বিশৃঙ্খলা সৃষ্টির চেষ্টা করছে গ্রামবাসীরা। কিছুক্ষণের মধ্যে ঘটনাস্থলে পৌঁছয় কুইক রেসপন্স টিম। সকাল ১০.৩০ মিনিট নাগাদ পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণে আনতে ময়দানে নামে বিশাল পুলিস বাহিনী। পুলিসকে লক্ষ্য করে বোমা এবং ইট ছোড়ার অভিযোগ। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রেণ আনতে নামানো হয় র্যাফ এবং আধাসেনা। কাঁসাদে গ্যাসের শেল ফাটিয়ে জনতাকে ছত্রভঙ্গ করা হয়। এর পরই অবরোধ উঠে যায়। স্বাভাবিক হয় পরিস্থিতি।