কলকাতায় শো করতে আসার পর জাতীয় স্তরের সংগীতশিল্পী কে কে-কে নিয়ে ফেসবুক লাইভে বাঙালি গায়ক রূপঙ্কর বাগচীর অপ্রীতিকর ও অপমানজনক মন্তব্য মেনে নেননি আপামর বাঙালি তথা কে কে-এর ফ্যানেরা। এই ভিডিও বানানোর কয়েক ঘন্টার মধ্যেই কাকতালীয়ভাবে কে কে-এর মৃত্যু যেন একপ্রকার ঘৃতাহুতি হয়ে দাঁড়ায়। সোশ্যাল মিডিয়ায় ধেয়ে এসেছিল রূপঙ্করের বিরুদ্ধে একাধিক কটাক্ষ। আর প্রত্যেকেই যা বলেছেন তার উত্তরে তা হল, ”অনুষ্ঠানে গিয়ে শিল্পী যদি মিও আমোরের থিম মিউজিক গান তাহলে তারা আর কীভাবেই বা উত্তেজনা বোধ করতে পারি? এরপর থেকেই নেটিজেনদের দাবি ছিল মিও আমোরের কাছে অবিলম্বে রূপঙ্করের গাওয়া ওই বিজ্ঞাপনী জিঙ্গেল বন্ধ করার। প্রসঙ্গত কে কে-এর মৃত্যুর পর ১ জুন থেকেই তাঁদের ওই বিজ্ঞাপনী জিঙ্গেল তুলে
আরও পড়ুন : অবশেষে প্রকাশ্যে ক্ষমা চেয়ে পিঠ বাঁচালেন রূপঙ্কর বাগচী, ফেসবুক থেকে ডিলিট করলেন তাঁর ভিডিও
নেওয়া হয়েছে। যা শুধুমাত্র রেডিওতেই চলত। আগামী দিনে আর সেটি চালানো হবে না এবং তাঁরা অন্য কোনো ভাবনা নিয়েই আসবেন বলে জানিয়েছেন।সংবাদমাধ্যমকে সঙ্গে এও জানিয়েছেন রূপঙ্করের করা মন্তব্যকে তাঁরা সমর্থন করেন না। গ্রাহকদের কথা মাথায় রেখেই তারা জিঙ্গেলটি তুলে নেওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছেন। সঙ্গে এও জানিয়েছেন যে আগামী দিনে শিল্পী রূপঙ্কর বাগচীর সঙ্গে তাঁরা আর কোনও কাজ করবেন না। এদিন ফেসবুকে একটি কমেন্টের স্ক্রিনশট ভাইরাল হয়। সেখানে দেখা যায় সর্বজিৎ মিত্র নামে জনৈক এক ফেসবুক ব্যবহারকারী মিও আমোরেকে ব্যক্তিগতভাবে অনুরোধ করেছেন রূপঙ্কর বাগচীর গাওয়া তাদের এই ব্র্যান্ডের জন্য জিঙ্গেলটি তুলে নিতে। এবং কমেন্টের শেষে তাঁদের সাবধানও করেছেন। এই কমেন্টের পরিপ্রেক্ষিত মিও আমোরের তরফে পাল্টা মন্তব্য করে জানানো হয়, ”গায়ক রূপঙ্কর বাগচীর মন্তব্যে আমরা দুঃখিত।