উল্টোরথে দিঘায় কড়া নিরাপত্তা। মূল রথের মতোই বাঁশের ব্যারিকেডের মধ্য থেকে রথের রশি স্পর্শ করতে পারবেন ভক্তরা। গোটা রথযাত্রায় নিরাপত্তার জন্য মোতায়েন থাকবে প্রায় দেড় হাজার পুলিশ। এছাড়াও থাকবে ড্রোন এবং সিসি ক্যামেরা। জনস্বাস্থ্য কারিগরি দফতরের তরফ থেকে ইতিমধ্যে বেশ কিছু ক্যাম্প করে পানীয় জলের ব্যবস্থা করা হয়েছে। আজ উল্টোরথের দিনও মাসির বাড়ি কমিটির তরফ থেকে ১০ হাজার মানুষকে অন্নপ্রসাদ বিতরণ করা হবে। ইতিমধ্যে সৈকত শহরে উল্টোরথে লক্ষাধিক মানুষের সমাগমের অনুমান করে সকলের জন্য প্রসাদের ব্যবস্থা করেছে মন্দির কর্তৃপক্ষ। শুক্রবার বিকেলেই মুখ্যমন্ত্রীর নির্দেশমতো দিঘায় পৌঁছে গিয়েছেন পাঁচ মন্ত্রী। তাঁরাই উল্টোরথ সঠিকভাবে পরিচালনা করবেন। আজ বেলা দুটো নাগাদ গড়াতে পারে রথের চাকা। তার আগে সকাল থেকে চলবে বিভিন্ন আচারবিধি এবং ভোগ অর্পণের কাজ। মূল রথের মতো উল্টোরথ সুষ্ঠুভাবে পরিচালনার জন্য শুক্রবার জগন্নাথ মন্দিরে একটি উচ্চপর্যায়ের বৈঠক অনুষ্ঠিত হয়।
